search here

How to restore ground water level.

ভূগর্ভস্থ জলকে পুনরুদ্ধার করতে পারি কি?

বাংলা লেখা ইংরেজি লেখার নিচে আছে। 

How to restore  ground water level. 


How to restore  ground water level.
How to restore  ground water level. 


Billion gallons of water everyday flows through drains and fall into rivers and finally in to sea or occean from cities, towns and villages. These water particularly in cities and towns are lifted from the natural resources of stock of water from underneath the soil through pumping stations, pump houses, submersible pumps etc as source of water in the form of rivers, ponds, cannel, swamp is inadequate there. Continuous lifting consuming the watet level and level is gradually going down which will result into zero leave of stock of water even to the maximum depth where from water could be obtained and this may be the only and ultimate outcome of this process throughout the world.  

On the other hand, due to rapid urbanisation dwelling houses and multi-storied buildings are being built indiscriminately which is reducing the open land/ soil's surface area and being covered by jungle of concrete. The less the land area the meagre the quantity of water reaches deep into the soil. 


The global warming has affected the normal seasonal readme which made rains/ monsoon quite uncertain. Normal rain in monsoon has not been seen for last few years when it becomes very needed rather heavy rain is witnessed beyond monsoon. As a result it is being turned into devastating flood and very essential water flowed out into sea through rivers which is a severe concern of wastage. In Urban areas, number of water bodies have been decreased in a very significant degree which led the quantity of natural rain water harvesting/ holding capacity almost to zero point and even thereafter due to urbanisation the least quantity water bodies those exist are being filled at a very awful rate.

If rain water can't reach deep into soil, the impairment of lost water level can never be possible. 


Acute deficiencies of normal rain is creating a drought like situation and thereafter when least quanty of pre-monsoon rain water or at the  commencement of monsoon, rain water falls on the mostly heated soil, major portion of rain water is being evaporated. The jungle of Concrete has increased the normal temperature of environment and naturally harvested waters are being evaporated rapidly from water bodies and surface of soil in cities and towns.



A news was published in news medias that 4 major cities in India are going to be waterless by 2030 and 10 crore or more people would have to face acute crises of drinking water/ water.


It is proposed to take the following steps to counter this miserable situation :


1) A sizable number of water pockets will have to be created in urban areas, stop filling water bodies;

2) To keep hold waters blowing out from cities, towns to rivers and then to sea everyday through drains, balanced numbers of soak pits could be created infront of the outfall point and in reasonable numbers throughout the drains and in this process the drain waters would be poured through soakpits to go deep into soil. Soakpits with a depth of 6 to 8 feet and radius in a parity compared to width/ breadth of drains will (or as would be suggested by the engineers) have to be digged, filled with white sand or chippings of bricks, net will have to be fitted at the top of Soak pits to reduce contamination of white sand or 


 


chippings of bricks alongwith the soil below the soakpits from the dirt of drain coming with drain waters. The upper surface of Soakpits (that is the net those have covered the soakpits) will have to be fitted at 6 inches (or as would be suggested by the engineers) below the bed of drains. In this process a major portion of used waters blowing out from cities, towns through drains will fall into soakpits in place of ponds, rivers and finally in to sea. This will also stop blockage of flow of water through drain which is caused due to plastic to overcome the problem of water logging. Attention should be given to the fact that drains should have to be kept gerbage free though usual municipal service. White sand or chippings of bricks will filter dirt coming with drain water. Yet some quality of dirt will enter into the soakpits. The white sand or chippings will have to be replaced with fresh one in an regular interval as is advised by Engineering experts, if it becomes necessary at all. This will resist wastage of natural reserve of water underneath the soil and protect rivers and sea from contamination and pollution, garbage, plastic etc. This process will have to be adopted for industries also. Hanging nets will have to be fitted at the end point from where drain water is falling into canal, swamp, rivers etc to collect garbage before it can go there.


In this process the ultimate quality of wastes which will be coming with water of drain will be dumped on the net of soakpits, monitoring in regular course will have to be kept for removal of the same from the net of soakpits. In India in Swachh Bharat Abhiyan / Nirmal Bangla Mission in the state of West Bengal, in Urban areas, probably most of the drains will be kept covered, and in that case only the soak pits will remain covered with removable slabs for removal of garbage which will ease the work of the workers of the Corporation /Municipalities/ Notified Area Authorities/ and Panchayets


Apart from that, rain water which use to blow out into sea through rivers, mostly will be poured into soakpits to reach deep into soil. 


In villages where most of drains are kutcha that is not made of bricks or Cement, excavation of hole of 6 to 8 feet filled with white sand in the same method will have to be done. To keep hold the earthen wall of those soakpits, plants will have to be inseminated rounding the pit's surgace.


Therefore, a Recycling Process has been proposed for restitution of lifted water from the natural resources from underneath the ground where Soakpits are proposed to function as 'Recycling Bin'.


The proposal is placed before you for your perusal and valuable opinion and if you think that it can bring a better tomorrow then please share it to attract the attention of the government. 


******************************************


‌বিশেষত শহরে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ জল ড্রেন দিয়ে নদী, নালার মাধ্যমে সমুদ্রে গিয়ে মেশে যা প্রধানত পাম্পিং স্টেশন ও হাউস, সাবমারসিবল পাম্পের সাহায্যে ভুগর্ভস্ত প্রাকৃতিক জলস্তর থেকে সংগ্রহ করা হয় কারন শহর এলাকায় পুকুর, খাল, বিল ইত্যাদির সংখ্যা প্রায় নগন্য। ক্রমান্বয়ে জল তোলার ফলে ভূগর্ভস্থ জলস্তর ক্রমশ নীচে নেমে যাচ্ছে আর যার ফলশ্রুতিতেই একদিন হয়তোবা প্রায় ভূগর্ভস্থ জলস্তর শূন্য হয়ে যাবে।

‌অন্য দিকে দ্রুত নগরায়নের ফলে যত্রতত্র বাড়িঘর ও বহুতল নির্মিত হচ্ছে যার ফলশ্রুতিতেই শহরাঞ্চল কংক্রিটের জঙ্গলে ছেয়ে যাচ্ছে আর খোলা জমি/ মাটির পরিমাণ ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে। ফলে বৃষ্টির জল কম পরিমাণ মাটিতে বসতে তথা মাটির গভীরে প্রবেশ করতে পারছে। 

‌একদিকে ভূগর্ভস্থ জলস্তর হ্রাস পাচ্ছে আবার বৃষ্টির জল ভূগর্ভে পৌঁছাতে পারছে না কারণ উন্মুক্ত ভুতলের পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে যার ফলে ভূগর্ভস্থ জলস্তর ক্রমশ শূন্যের দিকে এগোচ্ছে। 

‌বিশ্ব উষ্ণায়ণের ফলে স্বাভাবিক ঋতু চক্র প্রায় অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে। গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে যে বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টি হচ্ছে না। যখন গ্রীষ্মের দাবদাহের পর কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির জলের প্রয়োজন তখন মাটি জল পাচ্ছে না। বর্ষা পিছিয়ে যাচ্ছে। বর্ষা পিছিয়ে যাওয়ার ফলে প্রাক বর্ষা বা বর্ষার প্রারম্ভে অল্প কিছু পরিমাণ বৃষ্টি হলেও মাটি এতো তেতে উঠেছে যে সেই জল মাটিতে পড়ার সাথে সাথে বাষ্পীভূত হয়ে উবে যাচ্ছে যা কিছুটা পরিমাণেও মাটিতে প্রবেশ করতে পারতো। আবার এই বর্ষা পিছিয়ে পরে অতিবৃষ্টিতে রূপান্তরিত হচ্ছে যা ডেকে আনছে বন্যা পরিস্থিতি। অতিবৃষ্টির অতিরিক্ত জল নর্দমা, নদী, নালা ইত্যাদি দিয়ে সমুদ্রে চলে যাচ্ছে আর শহরে পুকুর বা অন্যান্য জলাশয় না থাকার ফলে ঐ জল ধরে রাখা যাচ্ছে না। এটা একটা বিপুল প্রাকৃতিক অপচয় যা অপুরনীয়। এই জলকে অনেকাংশেই যথেষ্ট সংখ্যক জলাশয় থাকলে তার মাধ্যমে ধরে রাখা তথা মাটির গভীরে প্রবেশ করানো যেতো আবার অন্য দিকে জনসংখ্যা ও নগরায়নের ফলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পুকুর, জলাশয় ইত্যাদি বুঝিয়ে ফেলার ফলে একটা শহরের ল্যান্ড এরিয়ায় অনুপাতে যত সংখ্যক ওয়াটার বডি থাকা উচিত আর তুলনায় তা অনেক কমে যাচ্ছে। তাই প্রয়োজন মতো জলাশয় যখন শহরাঞ্চলে নেই তখন বিকল্পের ভাবনা এখন থেকেই ভাবতে হবে। 

‌সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী যায় গেছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের চারটে বড়ো শহর জলশূন্য হতে চলেছে এবং প্রায় ১০ কোটি মানুষ তীব্র জল সংকটের মুখোমুখি হতে চলেছেন।

‌এই পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করার জন্য একটা উপায়ের প্রস্তাবনা নিম্নে করা হল:

‌১) শহরে বেশ কিছু জল ধারণোক্ষম গহ্বর সৃষ্টি করা হোক।

‌২) প্রতিটা ড্রেনের আউটফলের আগে ৬' থেকে ৮' (অথবা বাস্তুকার নির্ধারিত গভীরতার ও ব্যাসের) ও ড্রেনের মধ্যে মধ্যে প্রতিটা ড্রেন বরাবর সামঞ্জস্যপূর্ণ বেশকিছু সংখ্যক সোকপিট তৈরি করা হোক। সোকপিটের গহ্বর গুলোকে সাদা বালি বা ইটের টুকরো দিয়ে দিয়ে ভরাট করা হোক। সোকপিটগুলোর মুখে জাল লাগিয়ে দেওয়া হোক। সোকপিটগুলো এমন ভাবে করা হোক যাতে ড্রেনের জল এসে সোকপিটের মধ্যে পড়ে ও সাদা বালি বা ইটের টুকরোগুলোর মধ্যে দিয়ে মাটির গভীরে প্রবেশ করতে পারে। সোকপিটের নেট বা জালের উপরিতল ও ড্রেনের বেডের থেকে ৬ ইঞ্চি (বা বাস্তুকারের পরামর্শ অনুযায়ী) নীচে  রাখতে হবে। সোকপিট গুলোর মুখে জাল লাগিয়ে দেওয়ার ফলে ড্রেনের জলের সাথে ভেসে আসা ময়লা সাদা বালি বা ইটের টুকরোর  মধ্যে প্রবেশ করতে পারবে না। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে শহরের ড্রেনগুলো যেন চালু পৌর পরিসেবা মোতাবেক জঞ্জালমুক্ত থাকে আর সোকপিট ব্যাবস্থাপনা থাকলে সাধারণত ড্রেনের জলের সাথে ভেসে আসা ময়লা সোকপিটের জালের ওপরেই বেশি পরিমাণে জমা হবে তাই পুরো ড্রেনের বদলে সোকপিটের জালের ওপরে জমা হওয়া ময়লা তুলে ফেলাও অপেক্ষাকৃত সহজ হবে। এছাড়াও আগামীদিনে হয়তো স্বচ্ছ ভারত মিশন/ নির্মল বাংলা কর্মসূচিতে শহরাঞ্চলের বেশিরভাগ ড্রেনই ঢাকা দেওয়া বা কভার করা থাকবে তাই একমাত্র সোকপিট গুলোর ওপরটা খোলা যেতে পারে এরকম কভার বা ঢাকা বা বাস্তুকারের পরামর্শ অনুযায়ী রিমুভেবল কভার লাগানো যেতে পারে। এতে করে শহরের জল অনেকাংশেই যেমন শহরের মাটির মধ্যে ধরে রাখা সম্ভব হবে আবার দূষিত ময়লা সোকপিটের জালের ওপর থেকে সহজে তুলে ফেলা যাবে। এর পরেও অল্প কিছু পরিমাণ ময়লা যা সোকপিটের গহ্বরে প্রবেশ করবে তা সাদা বালিতে আটকে থাকবে ও অপেক্ষাকৃত শোধিত জল মাটির গভীরে প্রবেশ করবে। এভাবে করতে পারলে প্লাস্টিকের দ্বারা ড্রেনের মুখ বন্ধ হয়ে ওয়াটার লগিং এর সমস্যার হাত থেকেও মুক্তি মিলবে।  বাস্তুকারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় অন্তর সোকপিটের গহ্বরের সাদা বালি তুলে নতুন বালি ভরতে হবে। 

‌এরফলে শহরের জল যা মাটি থেকে তোলা হয়েছে তা আবার মাটিতে ফিরিয়ে দেওয়া যাবে আর সোকপিট গুলোর মাধ্যমে বৃষ্টির জলও বহুলাংশে মাটিতে প্রবেশ করতে পারবে নদীতে বা সমুদ্রে মেশার আগেই


অর্থাৎ 'রিসাইকিলিং পদ্ধতি' বা 'পূনব্যাবহারকরণ পদ্ধতি'তে মাটি থেকে তোলা ভূগর্ভস্থ জলকে ব্যাবহার করার পর পুনরায় ভূগর্ভে ফিরিয়ে দেওয়া যেখানে সোকপিট গুলোকে 'Recycling Bin' বা 'পুনব্যাবহারযোগ্য পাত্র' হিসাবে ব্যাবহারের প্রস্তাব করা হয়েছে। 

‌প্রস্তবনাটা আপনাদের কাছে রাখা হলো পড়ে মতামত দেওয়ার জন্য ও যদি যথাযথ বলে মনে হয় তাহলে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করবো যাতে করে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।


No comments

Powered by Blogger.